শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০১:৩০ পূর্বাহ্ন
সংবাদ বিজ্ঞপ্ত:
মিয়ানমারের কারাগারে বিভিন্ন মেয়াদের কারাভোগের পর ৩ জন বাংলাদেশীকে ফেরত পাঠিয়েছে বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি)।
এরা সবাই সাগরপথে অবৈধভাবে মালয়েশিয়াগামী যাত্রী। তারা অবৈধভাবে অনুপ্রবেশ করায় আটক হয়েছিল। মিয়ানমানমারের অভ্যন্তরে উভয় দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি-বিজিপি পর্যায়ে মংডুস্থ ১ নং পয়েন্ট অব এন্ট্রি এন্ড এক্সিট এলাকায় বৈঠক শেষে তাদের ফেরত আনা হয়েছে। ৭ ফ্রেব্রুয়ারী রবিবার সকাল সাড়ে ১০ টায় থেকে ঘন্টা ব্যাপী পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে বাংলাদেশের ১০সদস্যের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন
২ বিজিবির উপ-অধিনায়ক মেজর আবু রাসেল ছিদ্দিকী, সাথে ছিলেন, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) জাহিদ ইকবাল, পুলিশের এডিআইও মাজাহারুল হক ও মিয়ানমারের ১০ সদস্যের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন জেলা অফিসার সহকারী পরিচালক ইউ মউ মাইন এনউএ।
এদিকে সকাল পৌনে ১২ টায় সদর বিওপির মিলনায়তনে ২ বিজিবি ব্যাটালিয়নের উপ-অধিনায়ক মেজর আবু রাসেল ছিদ্দিকী সংবাদ সম্মেলনে জানান, মিয়ানমারের সাথে অত্যন্ত সৌহার্দ্যপুর্ণ এবং আন্তরিক পরিবেশে দ্বিপাক্ষিক আলোচনায় মানব ও মাদকপাচারসহ সীমান্তে বিভিন্ন বিষয়ের উপর আলোচনা হয়েছে। তিনি আরো জানান, মিয়ানমারের কারাগারে বর্তমানে কতজন বাংলাদেশী নাগরিক এবং সাজার মেয়াদ শেষ হওয়ার সংখ্যা সম্পর্কে মিয়ানমার কোন তথ্য সরবরাহ করেনি। তবে যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে তাদেরকে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।
মিয়ানমারের কারাগারে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা ভোগের পর ফেরত আসা বাংলাদেশীরা হচ্ছে কক্সবাজার জেলার টেকনাফ থানার লেদার মো: সুলতান আহমদের মো: সালেহ আহমেদ, উখিয়া থানার দরগাহ বিল হাতিমোড়ার মো: কালুর ছেলে আবু কালাম ও বরগুনা জেলার তালতলা থানার সুলাপাড়া গ্রামের সানু গাজীর ছেলে মো: আবদুর রব গাজী।
ফেরত আসা টেকনাফের লেদা গ্রামের মোঃ সালেহ আহমদ জানান, নাফনদীতে মাছ শিকারে গিয়ে তৎকালীন নাসাকার হাতে আটক হয়ে দীর্ঘ ৪ বছর ৫ মাস কারাভোগ করেছে।
তিনি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও বিজিবি প্রচেষ্টায় দেশে ফিরতে পারায় সন্তুষ্টি এবং বিজিবিকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, তারমত আরও শতশত বাংলাদেশী নাগরিক মিয়ানমারের কারাগারে মুক্তির প্রহর গুনছে। সে দেশের কারাগারে অমানুষিক যন্ত্রনা ভোগ করছে। বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের যথাযত যোগাযোগ এবং তৎপরতার অভাবে তারা দেশে ফিরতে পারছেনা বলে দাবী করেন। তাছাড়া ফেরত আসা মালয়েশিয়াগামী যাত্রী আবু কালাম জানান, ২০১১ সালের ৮০ জন মালয়েশীয়াগামী যাত্রী বোঝাই টেকনাফের কাটাবনিয়া ঘাট থেকে রওয়ানা দিয়ে মিয়ানমারের আইনশৃংখলা বাহিনীর হাতে আটক হয়েছিল। ৩৬ মাস মাস কারাভোগের পর তাদের দলের ১১ জন ফেরত আসলেও বাকীদের ব্যাপারে তারা কিছুই জানেনা।
মিয়ানমারের কারাগারে বিভিন্ন মেয়াদের কারাভোগের পর ৩ জন বাংলাদেশীকে ফেরত পাঠিয়েছে বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি)।
এরা সবাই সাগরপথে অবৈধভাবে মালয়েশিয়াগামী যাত্রী। তারা অবৈধভাবে অনুপ্রবেশ করায় আটক হয়েছিল। মিয়ানমানমারের অভ্যন্তরে উভয় দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি-বিজিপি পর্যায়ে মংডুস্থ ১ নং পয়েন্ট অব এন্ট্রি এন্ড এক্সিট এলাকায় বৈঠক শেষে তাদের ফেরত আনা হয়েছে। ৭ ফ্রেব্রুয়ারী রবিবার সকাল সাড়ে ১০ টায় থেকে ঘন্টা ব্যাপী পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে বাংলাদেশের ১০সদস্যের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন
২ বিজিবির উপ-অধিনায়ক মেজর আবু রাসেল ছিদ্দিকী, সাথে ছিলেন, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) জাহিদ ইকবাল, পুলিশের এডিআইও মাজাহারুল হক ও মিয়ানমারের ১০ সদস্যের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন জেলা অফিসার সহকারী পরিচালক ইউ মউ মাইন এনউএ।
এদিকে সকাল পৌনে ১২ টায় সদর বিওপির মিলনায়তনে ২ বিজিবি ব্যাটালিয়নের উপ-অধিনায়ক মেজর আবু রাসেল ছিদ্দিকী সংবাদ সম্মেলনে জানান, মিয়ানমারের সাথে অত্যন্ত সৌহার্দ্যপুর্ণ এবং আন্তরিক পরিবেশে দ্বিপাক্ষিক আলোচনায় মানব ও মাদকপাচারসহ সীমান্তে বিভিন্ন বিষয়ের উপর আলোচনা হয়েছে। তিনি আরো জানান, মিয়ানমারের কারাগারে বর্তমানে কতজন বাংলাদেশী নাগরিক এবং সাজার মেয়াদ শেষ হওয়ার সংখ্যা সম্পর্কে মিয়ানমার কোন তথ্য সরবরাহ করেনি। তবে যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে তাদেরকে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।
মিয়ানমারের কারাগারে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা ভোগের পর ফেরত আসা বাংলাদেশীরা হচ্ছে কক্সবাজার জেলার টেকনাফ থানার লেদার মো: সুলতান আহমদের মো: সালেহ আহমেদ, উখিয়া থানার দরগাহ বিল হাতিমোড়ার মো: কালুর ছেলে আবু কালাম ও বরগুনা জেলার তালতলা থানার সুলাপাড়া গ্রামের সানু গাজীর ছেলে মো: আবদুর রব গাজী।
ফেরত আসা টেকনাফের লেদা গ্রামের মোঃ সালেহ আহমদ জানান, নাফনদীতে মাছ শিকারে গিয়ে তৎকালীন নাসাকার হাতে আটক হয়ে দীর্ঘ ৪ বছর ৫ মাস কারাভোগ করেছে।
তিনি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও বিজিবি প্রচেষ্টায় দেশে ফিরতে পারায় সন্তুষ্টি এবং বিজিবিকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, তারমত আরও শতশত বাংলাদেশী নাগরিক মিয়ানমারের কারাগারে মুক্তির প্রহর গুনছে। সে দেশের কারাগারে অমানুষিক যন্ত্রনা ভোগ করছে। বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের যথাযত যোগাযোগ এবং তৎপরতার অভাবে তারা দেশে ফিরতে পারছেনা বলে দাবী করেন। তাছাড়া ফেরত আসা মালয়েশিয়াগামী যাত্রী আবু কালাম জানান, ২০১১ সালের ৮০ জন মালয়েশীয়াগামী যাত্রী বোঝাই টেকনাফের কাটাবনিয়া ঘাট থেকে রওয়ানা দিয়ে মিয়ানমারের আইনশৃংখলা বাহিনীর হাতে আটক হয়েছিল। ৩৬ মাস মাস কারাভোগের পর তাদের দলের ১১ জন ফেরত আসলেও বাকীদের ব্যাপারে তারা কিছুই জানেনা।
মন্তব্য করুন