সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫, ০১:৩৪ পূর্বাহ্ন
কয়েকটি দেশের ওপর ফিফার নিষেধাজ্ঞা ও কয়েকটি ক্লাব দল নাম প্রত্যাহার করে নেয়ায় কিছুদিন আগে প্লে-অফ না খেলেই মূলপর্বে খেলার সুযোগ পেয়েছে বাংলাদেশ লিগ চ্যাম্পিয়নরা। গ্রুপে জামালের প্রতিপক্ষ চেরেস এফসি খেলে ফিলিপাইনের ক্লাব ফুটবলের উচ্চতর পর্যায়ের ইউনাইটেড ফুটবল লিগের প্রথম বিভাগে। সেলানগর এফসি বর্তমানে খেলছে মালয়েশিয়ান সুপার লিগে। আর সিঙ্গাপুরের ক্লাব টেম্পাইন রোভার্স হচ্ছে সাতবারের জাতীয় লিগ চ্যাম্পিয়ন। এ ছাড়াও তারা জিতেছে আরও অনেক বড় বড় ট্রফি। সিঙ্গাপুর কাপ তিনবার এবং পাঁচবারের এস লিগ চ্যাম্পিয়ন তারা। একবার এশিয়ান ক্লাব কাপও জিতেছে তারা। তাই এএফসি কাপের মিশনটা বেশ কঠিনই হতে যাচ্ছে বাংলাদেশের লিগ চ্যাম্পিয়নদের জন্য।
উল্লেখ্য, ম্যাকাওয়ের বেনফিকা ও স্বাগতিক কিরগিজ ক্লাব এফসি আলগাকে টপকে প্লে-অফের ছাড়পত্র পেয়েছিল শেখ জামাল। বেনফিকা ডি ম্যাকাও ক্লাবকে ৪-১ গোলে এবং আলগার সঙ্গে ১-১ গোলে ড্র করেছিল। এএফসি কাপের প্লে-অফ বাছাইয়ে খেলেছিল জামাল। কিরগিজস্তানের বিশকেকে ম্যাচ ড্র করে তা উতরে গিয়েছিল। মূলপর্ব হবে আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে হোম ও এ্যাওয়ে ভিত্তিতে। শেখ জামাল ধানমণ্ডি ক্লাবের সভাপতি মনজুর কাদের বলেছেন, ‘এএফসি কাপ শুধু ক্লাবের নয়, দেশের সম্মানও। আগের যা খেলোয়াড় আছে তাদের নিয়ে ঘষে-মেজে লড়ব। এ জন্য বাফুফের সহযোগিতা প্রয়োজন।’
এএফসি কাপে চ্যাম্পিয়ন দল প্রাইজমানি হিসেবে পাবে সাড়ে ৩ লাখ মার্কিন ডলার। রানার্সআপ দল পাবে আড়াই লাখ ডলার। সেমিফাইনালিস্ট, কোয়ার্টার ফাইনালিস্ট এবং সেরা ১৬ অবস্থান করা দলগুলো পাবে যথাক্রমে ৪০, ২৫ এবং ১৫ হাজার ডলার করে।
মন্তব্য করুন