বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫, ০২:২১ অপরাহ্ন
১. ভালো মানের একটি শ্যাম্পু ব্যবহার করুন। তবে অতিরিক্ত শ্যাম্পু ব্যবহারও এড়িয়ে চলতে হবে। প্রতিদিন নয় বরং কয়েক দিন পর পর শ্যাম্পু করুন (সপ্তাহে দুই দিন)। তবে চুল ধুলোবালির কারণে যদি অতিরিক্ত ময়লা হয়ে যায় তখন প্রয়োজনের ভিত্তিতে শ্যাম্পু দিয়ে ধোয়ার কাজটি করতে হবে। আর এজন্য কনকনে ঠাণ্ডা কিংবা গরম পানি নয়, বরং কুসুম গরম (দেহের তাপমাত্রার) পানি ব্যবহার করুন।
২. চুলের যত্নে কন্ডিশনার ব্যবহার করতে পারেন। প্রতিবার চুল ধোয়ার পর সুবিধামতো একটি কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। এটি চুলের উজ্জ্বলতা বাড়াবে ও চুল ভেঙে যাওয়া রোধ করবে।
৩. সপ্তাহে একবার করে হেয়ার ট্রিটমেন্ট মাস্ক ব্যবহার করুন। এতে চুলের স্বাস্থ্য ভালো থাকবে।
৪. হেয়ারড্রায়ার ব্যবহার এড়িয়ে চলুন। জরুরি প্রয়োজনে ব্যবহার করলেও তা যেন বাড়তি গরম ও বাড়তি শুষ্ক না হয় সেদিকে লক্ষ রাখুন।
৫. ভেজা চুল নিয়ে বাড়ি থেকে বের হবেন না। ঠাণ্ডা আবহাওয়ায় চুলের ক্ষতি হতে পারে।
৬. আপনি যদি চুলের কালিং কিংবা স্ট্রেইটনার ব্যবহার করেন তাহলে চুলের ক্ষতি এড়াতে প্রয়োজনীয় কন্ডিশনার ও স্প্রে ব্যবহার করুন।
৭. কৃত্রিম তেল নয়, নারিকেলের মতো প্রাকৃতিক তেল ব্যবহার করুন। চুলের ময়েশ্চার ধরে রাখতে প্রয়োজনীয় সহায়তা দেবে তেল। সপ্তাহে একবার হট অয়েল ট্রিটমেন্ট করতে পারেন।
৮. নিয়মিত চুলের ডগা ছেটে চুল ফেটে যাওয়া রোধ করুন। এক্ষেত্রে প্রতি ছয় থেকে আট সপ্তাহ পর পর এ কাজটি করতে পারেন।
৯. শীতের প্রকোপ থেকে বাঁচতে প্রয়োজনে স্কার্ফ ব্যবহার করুন।
১০. শীতের শুষ্ক বাতাসে বাইরে ঘোরাঘুরি করলে চুল বেঁধে রাখুন। এ সময় চুল ছেড়ে রাখলে তা রুক্ষ হয়ে যেতে পারে।
মন্তব্য করুন