বুধবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৪, ০৭:৫৪ পূর্বাহ্ন
ফাইল ছবি।
গত বছর এই দিনে (২৪ ফেব্রুয়ারি) ইউক্রেনে প্রথম আক্রমণ চালিয়েছিল রাশিয়া। এই গত এক বছরে দুই পক্ষের হাজার হাজার সেনা মারা গেছে। ইউক্রেনের বেশ কয়েক হাজার সাধারণ মানুষের মৃত্যু হয়েছে। ইউক্রেনের বহু ছোট-বড় শহর ধ্বংস হয়েছে। সারা বিশ্ব জুড়ে জ্বালানি সংকট দেখা দিয়েছে। প্রতিটি দেশে মুদ্রাস্ফীতি বেড়েছে। এক বছর পরেও সংঘাত থামার চিহ্ন নেই।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুটিন চেয়েছিলেন, পুরো ইউক্রেন দখল করে নিতে। এখন ইউক্রেনের পাঁচভাগের একভাগ এলাকা তাদের দখলে আছে।
আর এদিকে জেলেনস্কি বারবার বলেছেন, রাশিয়াকে তাদের জমি থেকে সরিয়ে দেয়ার ক্ষমতা ইউক্রেনের আছে। এমনকী ক্রাইমিয়াও তারা রাশিয়ার দখলমুক্ত করবেন।
মঙ্গলবার জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দিয়েছেন পুটিন। সেখানে আগ্রাসন বন্ধের কোনো ইঙ্গিত তিনি দেননি। তিনি ঘোষণা করেছেন, রাশিয়াকে যুদ্ধক্ষেত্রে কেউ হারাতে পারবে না। তিনি জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রণের জন্য নিউ স্টার্ট চুক্তি নিয়ে আলোচনায় বসবেন না। বাইডেনের হঠাৎ ইউক্রেন সফরের প্রতিক্রিয়া এইভাবেই জানিয়েছেন পুটিন।
আরেকটি বিশ্বযুদ্ধের ভয়
শান্তি আলোচনা শুরু করার পক্ষে চাপ বাড়ছে। গত ৯ ফেব্রুয়ারি নেয়া একটি জনমত সমীক্ষায় দেখা গেছে, জার্মানির ৫৮ শতাংশ মানুষ মনে করেন, অবিলম্বে কূটনৈতিক স্তরে যুদ্ধ বন্ধের উদ্যোগ নেয়া দরকার।
সূত্রঃ ডয়চে ভেলে বাংলা, কালেরকণ্ঠ
মন্তব্য করুন