সোমবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ০১:৪৩ পূর্বাহ্ন
দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সার্কভুক্ত আটটি দেশের তুলনামূলক অবস্থান হিসেব করলে বাংলাদেশকে পুষ্টি পরিস্থিতির সাফল্যের দিক থেকে দ্বিতীয় অবস্থানে রাখা যায়।
বিশেষ করে ভারত ও পাকিস্তানের চেয়ে বাংলাদেশ এগিয়ে আছে। তবে বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে সার্বিক পুষ্টি সূচকের উন্নতি করতে বাংলাদেশকে আরও কাজ করতে হবে।
মঙ্গলবার রাজধানীর একটি হোটেলে এক সংবাদ সম্মেলনে গ্লোবাল নিউট্রেশন রিপোর্টের সারমর্মে বাংলাদেশ সম্পর্কে এ তথ্য জানানো হয়। ইন্টারন্যাশনাল ফুড পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট (আইএফপিআরআই) এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে।
সংবাদ সম্মেলনে পরিসংখ্যান তুলে ধরে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের অনুর্ধ্ব ৫ বছর বয়সের শিশুদের মধ্যে ১৪ শতাংশ শিশু উচ্চতার তুলনায় পাতলা ও ৩৬ শতাংশ খর্বাকায় রয়ে গেছে। অন্যদিকে প্রজনন সক্ষম বয়সের ৪৪ শতাংশ নারীই রক্তশূন্যতায় ভুগছে। আর প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের ২৬ শতাংশ স্থুলকায়।
অনুষ্ঠানে আইএফপিআরআই এর সিনিযর রিসার্চ ফেলো লরেন্স হাদ্দাদ বলেন, সারা বিশ্বের তুলনায় সার্বিক পুষ্টি পরিস্থিতির সূচকে উল্লেখযোগ্য পর্যায়ে পৌঁছাতে বাংলাদেশকে আরও অনেক কঠিন পথ পাড়ি দিতে হবে। এছাড়া টেকসই উন্নয়নের ক্ষেত্রে অপুষ্টি বাংলাদেশের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। আইএফপিআরআই এর বাংলাদেশের চিফ অব পার্টি ড. আখতার আহমেদ ও যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ মো. সফিকুল করিম এ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।
কালের কণ্ঠ
মন্তব্য করুন