শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫, ১১:০৭ অপরাহ্ন

সন্ধ্যা হলেই ভূতের বাড়ী-কক্সবাজার সরকারী গণগ্রন্থাগার

সন্ধ্যা হলেই ভূতের বাড়ী-কক্সবাজার সরকারী গণগ্রন্থাগার

অনলাইন বিজ্ঞাপন

রফিক সোহেল
নেই কোন নৈশ প্রহরী চার পার্শ্বের আঙিনায় বৈদ্যুতিক আলোহীন ও রাত হলে লাইব্রেরীর মাঠে অ-পরিচিত মানুষের আনাগোনায় দেখা যায়, যদি বলতে গেলে ,কক্সবাজার সরকারী গন গ্রন্থগার একটি ভূতের বাড়ীর পরিনিত হয় বলে পথচারীরা বলেন । এ বিষয়ে সাধারন পাঠকরা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ।
জানা যায় ,বই পড়ে আলোকিত মানুষ হাওয়ার জন্য সরকার কতৃক বিভিন্ন পড়–য়া স্কুল কলেজ ওমাদ্রাসা সহ এলাকার বই প্রেমিক মানুসের জন্য প্রতিষ্ঠিত করেছে একটি সরকারী গন গ্রন্থগার যেখানে রয়েছে সরকারী সম্পদও দেশি-বিদেশি লেখকদের গুরুত্বপূর্ন্ন বই এবং হাজার হাজার টাকার মুল্যবান কাগজপত্র ।কিন্তু নেই কোন পর্যাপ্ত পরিমান নিরাপক্তা নেই বললে চলে এবং সরকার লাইব্রেরীর নিরাপত্তার ও বিবিধ কাজের জন্য প্রতি মাসে হাজার হাজার টাকা বরাদ্দ দিলে ও অসাধু সহকারী লাইব্রেরীয়ান ওতার র্কমচারী বৈধভাবে ভাউচার তৈয়ার করে ভাগবটওয়ারার মধ্যমে পেছের পকেটে ডুকাচ্ছে বলে সুত্র জানায়।  রবিউল নামক এক পাঠক বলেন ,সরকারী এ সম্পদের কোন নিরাপদ নয় তাদের কাছে, আগে দেখছি লাইব্রেরীতে অনেক পাঠ্যবই এখন পাঠ্যবই খুজেঁ পায়না ,দেখি রাত হলে অন্ধ্যকার এক জগৎ বলে মনে হয় লাইব্রেরী কোন শ্রী থাকেনা এ ভাবে একটি মুল্যবান ক্ষেত্র চলতে পারেনা । নুরুল ইসলাম নামক পাঠক বলেন সাংস্কৃতিক মন্ত্রনালয় থেকে প্রতিটি লাইব্রেরীর জন্য লাইব্রেরীয়ানের বেতন এবং লাইব্রেরী বইও তার নিজ্বসহ সম্পদ রক্ষা ও  করার জন্য টাকা বারদ্দ করে থাকেন কিন্তু সহকারী লাইব্রেরীয়ানের অবহেলার কারনে গ্রন্থগারের চার পার্শ্বে হয়ে তাকে অমাবস্যার রাত।নিরাপত্তাত দূরের কথা দেখা যায় অচিনা মানুষের চলাফেরা । জামাল বলেন আমার বাড়ী লাইব্রেরীর পাশ্বে কিন্তু আমি কোন দিন এত বড় সরকারী স¤পদ লাইব্রেরীতে কোন দিন বৈদ্যুতিক আলো জ্বলতে দেখা যায়নি এবং নৈশপ্রহরীকে পাহারা দিতে চোখে পড়েনি ,আমি যখন লাইব্রেরীযানের সাথে নিরাপত্তার বিষয়ে কথা বললে সে আমলে না নিয়ে হেসে উড়িয়ে দেই ।এ দিকে পার্শ্বেতী এক মহিলা বলেন সরকারী লাইব্রেরী বলতে একটি কথা কিক্তু রাত হলে লাইব্রেরী চাদের উপরে প্রতিদিন এত মানুষের কষ্ঠস্বর শুনাযায় কেন?
এদিকে কক্সবাজার সরকারী গন গ্রন্থগারের পাঠক ফরমের সভাপতি বলেন , সহকারী লাইব্রেরীয়ানকে লাইব্রেরীর বিভিন্ন বিষয় যেমন লাইব্রেরীর নিরপত্তা ,পরিস্কার পরিচন্নতা ,এবং বৈদ্যুতিক আলো সর্ম্পকে যানতে চাইলে সহকারী লাইব্রেরীয়ান কোন রকমের সুন্দর ভাষায় কথা বলতে দেখা যায়নি আরো বলেন এসব বিষয়ে কাকেউ জাবাব দেওয়ার জন্য রাজি নয় বলে ,কথার কোন রকমের মুল্যয়ন করেনি । এ বিষয়ে লাইব্রেরীয়ান টিংকুদের কাছ থেকে জানতে চাইলে তিনি প্রথমে শিকার করলে ও পরে বলেন,আমি কাউকে জবাবদিহি করিনা।


মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

নিবন্ধনের জন্য আবেদিত
Desing & Developed BY MONTAKIM