বুধবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩, ০১:৩৬ পূর্বাহ্ন
আলোকিত কক্সবাজর ডেক্স:
জি টু জি প্লাস প্রক্রিয়ায় মালয়েশিয়ায় জনশক্তি পাঠানোর বিষয়ে একটি সমঝোতা স্মারক সই করেছে দুই দেশ। এর ফলে বাংলাদেশ থেকে সরকারের পাশাপাশি রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোও এখন কর্মী পাঠাতে পারবে। শুধু ট্রি প্লান্টেশন খাতেই নয়- নির্মাণ, সেবা, কারখানাসহ বিভিন্ন সেক্টরে কর্মী নেবে মালয়েশিয়া। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর একটি হোটেলে বাংলাদেশের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে সই করেন প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব ইফতেখার হায়দার ও মালয়েশিয়ার পক্ষে সে দেশের মানবসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সেক্রেটারি জেনারেল শরিফুদ্দিন বিন এইচজে কাসিম। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) মহাপরিচালক বেগম সামছুন নাহার ও মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব কাজী আবুল কালাম।
এ বিষয়ে প্রবাসীকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব কাজী আবুল কালাম বলেন, মালয়েশিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশের নতুন কোনো চুক্তি হয়নি। জি টু জি চুক্তির অধীনেই ষষ্ঠ জয়েন্ট ওয়ার্কি গ্রুপের একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। খুব অল্প সময়ের মধ্যে মালয়েশিয়ায় কর্মী যাওয়া শুরু হবে বলে তিনি জানান।
জানা গেছে, জি টু জি প্লাস পদ্ধতিতে কর্মী পাঠাতে জনপ্রতি ৬০ হাজার টাকা খরচ হবে। জি টু জি পদ্ধতিতে জনপ্রতি ব্যয় হয় ৩৩ হাজার টাকা।
প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসি বলেন, এখন থেকে সব সেক্টরেই কর্মী নেবে মালয়েশিয়া। আগে শুধু বনায়ন সেক্টরে (প্লান্টেশন) শ্রমিক নিত দেশটি। তিনি আরো জানান, কর্মী পাঠানোয় গতি আনতে সরকারি নিয়ন্ত্রণে জি টু জি প্লাস পদ্ধতিতে জনবল পাঠানো হবে। মাসখানেকের মধ্যে এ প্রক্রিয়া শুরু হতে পারে। এভাবে একজন কর্মী পাঠাতে সর্বোচ্চ ৬০ হাজার টাকা খরচ হতে পারে। সূত্র-কালেরকন্ঠ
মন্তব্য করুন