অবশ্য বাছাই পর্বের এই ম্যাচগুলো প্রথম শ্রেণির মর্যাদা পাচ্ছে না। তবে পরের ম্যাচটা জিতলেই গ্যাস করপোরেশন কায়েদ-এ-আজম ট্রফিতে খেলার ছাড়পত্র পাবে। এটিই পাকিস্তানের সর্বোচ্চ ঘরোয়া টুর্নামেন্ট। সেই প্রতিযোগিতায় ভালো করা মানে জাতীয় দলের দরজা আবার তাঁর জন্য খুলে যাওয়া। আমিরও তা ভালো করে জানেন। অবশ্য তাড়াহুড়ো করতে চাইছেন না। ২০০৯ সালে মাত্র ১৭ বছর বয়সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পা রাখেন। ১৪ টেস্টে ৫১ উইকেট নিয়ে দ্রুত নজরও কাড়েন। কিন্তু আরও দ্রুত ওপরে ওঠার লোভেই পরের বছর জড়িয়ে পড়েন স্পট ফিক্সিং কেলেঙ্কারিতে।
আমির তাই এখনই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের কথা ভাবছেন না। বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেছেন, ‘বোলিংটা বেশ উপভোগ করছি। নিজের অগ্রগতিতে আমি সন্তুষ্ট। প্রতি দিনই আগের চেয়ে আরও ভালো বোধ করছি। এখন আমার মনোযোগ ঘরোয়া ম্যাচগুলোতে। দলকে মূল পর্বে ওঠাতে চাই। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট এখনই আমার ভাবনায় নেই। পুরো ছন্দ ফিরে পাওয়ার পরই ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা করব।
মন্তব্য করুন